Soumen

কিছু মানুষ তোমাকে পছন্দ করে না। ব্যাপারটা এমন নয় যে তুমি তাঁর কোনো ক্ষতি করেছ। তবু, তুমি তাঁর কাছে স্রেফ অপছন্দের মানুষ। তোমার হাঁটা-চলা, কথাবার্তা অনেকের কাছেই ভালো লাগবে না। কেউ হয়তো তোমাকে অপছন্দ করে, কারণ তুমি তাঁর চেয়ে ভালো কাজ জানো। তুমি জনপ্রিয়, তোমাকে লোকে পছন্দ করে, সেটাও অপছন্দনীয় হওয়ার কারণ হতে পারে। তোমার […]

নিকষকালো ঘুটঘুটে অন্ধকার। একটা মলিন কোলাহল বিবর্জিত অনুজ্জ্বল মায়াময় নিস্তব্ধ অন্ধকার। শুধু কয়েকটি ঝিঁঝি পোকা ঝিঁ ঝি করে ডেকে চলে যাচ্ছে ঘোর অন্ধকারের ভিতর দিয়ে। মিটমিট করে জ্বলছে ওদের পশ্চাৎদেশ। চাঁদ ওঠেনি। এমন ভরা অমাবস্যা জর্জরিত একটা রাত আমার ভালো লাগে।অন্ধকারেরও আবার রঙ হয়! হয়। যেমন হয় অন্ধত্বের রঙ।কুমড়ো ফুলের গর্ভমুণ্ডে যে ভ্রমরটা বনবন করে

তরু পল্লব নদী ফুল ছাড়া যেমন মর্ত্য-প্রকৃতি মরুভূমি ; নারী স্তন যোনি ছাড়া এই প্রাণিজগৎ তেমনই মরু।

মেয়েরা ভালোবেসে মিথ্যা বলে। মেয়েরা মিথ্যা বানানোর হ্যান্ডিক্রাফটসম্যান।

মানুষ আছে, মান-হুষ নাই।

মনে কর তুমি সকালবেলায় রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে স্যারের ব্যাচে যাচ্ছ। গলির কয়েকটা ছেলে গাইল,চুমকি চলেছে একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কী দিবা? আরেকটা ছেলে টুউউ-টুউউ শিষ দিল।তুমি তখন কী বলতা?অভদ্র কোথাকার!যদি ছেলেটা এগিয়ে এসে তোমার টোল তোলা গালটা টিপে দিত? তোমার ঠোঁট দুটো ছুঁয়ে বলত, উহ্?ঠাস করে ওর দু’গালে থাপ্পড় কষে দিতাম।যদি ছেলেটা তোমাকে

শত্রুরা কিন্তু শত্রু থাকে না, বন্ধুরাই শত্রু হয়।

প্রয়োজন ব্যতিরেকে কখনও কোনো সম্পর্ক স্থাপিত হয় না, আর এটাই যথার্থ।

এক ছোট ছেলে তার বাবার কাছে কাঁঠাল খাওয়ার আবদার জুড়েছে। বাবা শান্ত সুরে বলল, “ঠিক আছে বাবা, তোকে আজকে হাঁটের থেকে কাঁঠাল কিনে এনে খাওয়াব।” ছেলে অধীর আগ্রহ নিয়ে বিকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করল। বাবা হাঁটে গেল, কাঁঠাল আনল, ভাঙল। তারপর কোষ তুলে তুলে খাওয়াচ্ছে। ছেলে বলল, “বাবা এটা কী?” “কোষ।”আঁটি দেখিয়ে বলল, “বাবা এটা কী?”“আঁটি।”কাঁঠালের

আর কতটা পথ হাঁটলে বলো পৌঁছাবো তোমার হৃদয়ে?সেই নক্ষত্র সৃষ্টিলগ্ন থেকে সন্ধান শুরু করেছি নক্ষত্রের পথে পথে ;আজও একটা হৃদয় খুঁজে পেলাম না।মানুষের হৃদয় এতো দূরে কেন!